গাইরে মাহরামদের সাথে নারীর পর্দার বিধান
➡️ গাইরে মাহরাম পুরুষদের সামনে নারীদের মুখমণ্ডল আবৃত করার বিধান।⬅️
.
১. কুর’আন ও তার তাফসীর হতে আলোচনাঃ
.
👉 “এবং মু’মীন নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে এবং লজ্জাস্থানের হিফাজাত করে। তারা যেন (স্বভাবতই)যা প্রকাশিত তা ব্যতীত তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে। তাদের গ্রীবা ও বক্ষদেশ যেন তারা তাদের মাথার কাপড় দ্বারা আবৃত করে।...তারা যেন তাদের গোপন অলঙ্কার প্রকাশের উদ্দেশ্যে সজোরে পদক্ষেপ না করে।...।” [1]
👇
কোরআন কারীমের পর্দা বিষয়ক আয়াতগুলি সুস্পষ্টত প্রমান করে যে, মুখমণ্ডল আবৃত করা মুসলিম নারীর পর্দার অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমরা দেখেছি যে, সূরা নূরের আয়াতে মহান আল্লাহ মু’মীন নারীদের পর্দার নির্দেশ দিয়ে বলেছেনঃ ‘তারা যেন স্বভাবত যা প্রকাশিত তা ব্যতীত তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে।’
এখানে স্বভাবত যা প্রকাশিত বলতে যা আবৃত করা সম্ভব নয় তা বুঝানো হয়েছে, তা পোশাক পরিচ্ছদ বা চক্ষুদ্বয়, যা চলাচলের জন্য উন্মুক্ত রাখা দরকার। মুখমণ্ডল তো আবৃত করা সম্ভব(তাই এটি আবৃত করতে হবে)।
কাজেই তাকে স্বভাবত প্রকাশ থাকে বলে গণ্য করা যায় না। মুখমণ্ডল অনাবৃত বা খোলা রাখার অর্থ হলো যা আবৃত করে রাখা বা ঢেকে রাখা সম্ভব তাকে প্রকাশ করা। অথচ মহান আল্লাহ আবৃত করা সম্ভব এমন সব সৌন্দর্য আবৃত করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
👇
এরপর মহান আল্লাহ বলেছেনঃ ‘তাদের গ্রীবা ও বক্ষদেশ যেন তারা তাদের মাথার কাপড় দ্বারা আবৃত করে।’ এ কথাটিও মুখ আবৃত করার নির্দেশ দেয়। কারনঃ
.
👉 প্রথমতঃ মাথার কাপড় বা উড়না দিয়ে গ্রীবা ও বক্ষদেশ আবৃত করতে হলে তাকে মুখের উপর দিয়ে নামিয়ে আনতে হবে, এটাই স্বাভাবিক।
.
👉 দ্বিতীয়তঃ মাথার চুল, গ্রীবা ও বক্ষদেশ আবৃত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ফিতনাহ রোধের জন্য। আর এদিক থেকে মাথার চুল আবৃত করার চেয়ে মুখমণ্ডল আবৃত করার প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশী। মুখই সৌন্দর্যের মূল স্থান ও মুখের সৌন্দর্যই মানুষকে বেশি আকর্ষিত করে। মুখ দেখতে পেলে মানুষ অন্যান্য অঙ্গের দিকে আর তত গুরুত্ব দিয়ে তাকায় না। তাহলে কিভাবে মনে করা যায় যে, শারী’আহ মুখ খোলা রাখার অনুমতি দিয়ে মাথা, গলা আবৃত করার নির্দেশ দিয়েছে?!
.
👇
এরপর আল্লাহ বলেছেনঃ ‘তারা যেন তাদের গোপন সৌন্দর্য প্রকাশের উদ্দেশ্যে সজোরে পদক্ষেপ না করে।’ এখানে মু’মীন নারীদেরকে পায়ের অলঙ্কার, মল, তোড়া ইত্যাদির অবস্থান জানানোর জন্য সজোরে পদক্ষেপ করতে নিষেধ করেছেন।
.
এভাবে আমরা দেখছি যে, পদদ্বয়কেও আবৃত করতে হবে এবং পায়ের মল বা তোড়ার শব্দ করে পদক্ষেপ করা যাবে না। একজন বিবেকবান মানুষ সহজেই বুঝতে পারেন যে, পায়ের মল বা পদদ্বয়ের চেয়ে মুখমণ্ডলের সৌন্দর্য অনেক বেশী ও আকর্ষণীয়। পায়ের মলের শব্দ শোনানোর চেয়ে কি মুখের সৌন্দর্য প্রদর্শন করা বেশী ফিতনার কারন নয়? তাহলে আমরা কিভাবে কল্পনা করতে পারি যে, মহান আল্লাহ পা অনাবৃত করতে ও পায়ের অলঙ্কারের শব্দ করতে নিষেধ করবেন, অথচ মুখমণ্ডল আবৃত করতে নির্দেশ দিবেন না?!
👇
সাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ(রাদিয়াল্লাহু আনহু) সূরা নূরের উপরোক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেনঃ “তারা যেন সাধারনত যা প্রকাশ থাকে তা ব্যতীত তাদের সৌন্দর্য-অলঙ্কার প্রদর্শন না করে; অর্থাৎ, পোশাক।”[2]
.
ইমাম ইবনে কাছীর রহিমাহুল্লাহ বলেছেনঃ ‘আয়াতের অর্থ, পরপুরুষের সামনে নারী তার কোনো প্রকারের সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না। তবে যা আবৃত রাখা সম্ভব নয় তার কথা আলাদা। এর দৃষ্টান্ত দিয়ে ইবনে মাসউদ (রদ্বিয়াল্লাহু আনহু) বলেছেন, ‘চাদর ও কাপড়।’
অর্থাৎ আরবের নারীগণ যে বড় চাদরে তাদের পরনের কাপড় ঢেকে বের হতেন এবং কাপড়ের নীচের অংশ, যা চলার সময় চাদরের নীচ দিয়ে প্রকাশিত হয়ে যেত তা যেহেতু ঢেকে রাখা সম্ভব নয় তাই এতে কোনো দোষ নেই। ‘হাসান (বসরী), ইবনে সীরীন, আবুল জাওযা, ইবরাহীম নাখায়ী প্রমুখ মনীষীও অনুরূপ ব্যাখ্যা করেছেন।’[3]
.
.
অন্যত্র মহান আল্লাহ বলেছেনঃ
👉 “হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীদের, আপনার কন্যাদের ও মুমিনদের নারীদের বলুন, তারা যেন তাদের জিলবাবের একাংশ নিজেদের (মুখের) উপর নামিয়ে দেয়।”[4]
👇
উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় আবদুল্লাহ ইবনে আববাস (রদ্বিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা মুমিনদের নারীদের আদেশ করেছেন তারা যেন কোনো প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হওয়ার সময় মাথা থেকে চাদর টেনে সম্পূর্ণ মুখমন্ডল আবৃত করে, শুধু (চলার জন্য) এক চোখ খোলা রাখে।’[5]
.
👉 ইসমাঈল ইবনে উলাইয়্যা (রহিমাহুল্লাহ) এ আয়াতের ব্যাখ্যা করতে গিয়ে একটি চাদর নিলেন এবং ঘোমটার মতো পরে মাথা-মুখ ঢেকে ফেললেন। কপাল, নাক ও বাম চোখও ঢাকলেন, ডান চোখ খোলা রাখলেন। এরপর বললেন, ‘এভাবে আমাদেরকে চাদর পরে দেখিয়েছেন আবদুল্লাহ ইবনে আওন, তাঁকে দেখিয়েছেন (বিখ্যাত তাবেয়ী) মুহাম্মাদ ইবনে সীরীন, আর তাঁকে দেখিয়েছেন আবীদা ইবনে আমর সালমানী (যিনি আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রদ্বিয়াল্লাহু আনহু)-এর শাগরিদ ও শীর্ষস্থানীয় তাবেয়ী)’।[6]
.
👉 ইমাম আবু বকর রাযী আল-জাসসাস বলেছেনঃ এই আয়াত থেকে প্রমাণ হয়, বাইরে বের হওয়ার সময় পরপুরুষের দৃষ্টি থেকে নারীর মুখমন্ডল আবৃত রাখা এবং পর্দানশীন পবিত্র নারীর বেশ গ্রহণ করা অপরিহার্য, যাতে দুষ্ট লোকেরা তাদের প্রতি উৎসাহী না হয়।[7]
.
.
২. হাদীস হতে আলোচনাঃ
👇
👉 ১. সাহাবী আব্দুল্লাহ ইবন মাসউদ(রদিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসুলুল্লাহ (صلی الله علیه وسلم) বলেছেনঃ “নারী হচ্ছে ‘আউরাত’ বা আবৃতব্য গুপ্তাঙ্গ; কাজেই সে যখন বের হয় তখন শয়তান তাকে অভ্যর্থনা করে।”[8]
.
এই হাদীসে পুরো নারীকেই আবৃতব্য বলা হয়েছে। এ থেকে জানা যায় যে, নারীর সমস্ত দেহই আবৃত থাকবে, মুখমণ্ডল এবং হস্তদ্বয়ও আবৃত থাকবে এবং কোনো কিছুই খোলা থাকবে না।
.
👉 ২. অপর এক হাদীসে হজ্জের পোশাকের বর্ণনায় রাসুলুল্লাহ (صلی الله علیه وسلم) বলেছেনঃ “ইহরাম অবস্থায় নারীরা নিকাব বা মুখাবরন ব্যবহার করবে না এবং হাতমোজা পরিধান করবে না।”[9]
.
মুখমণ্ডল আবৃত করার জন্য যে কাপড় ব্যবহার করা হয় তাকে নিকাব বলে। উপরোক্ত হাদীস থেকে বুঝা যাচ্ছে যে, নিকাব এবং হাতমোজা পরিধানের প্রচলন তৎকালীন মুসলিম নারীদের মধ্যে ব্যাপক ছিল। এজন্যই রাসুলুল্লাহ (صلی الله علیه وسلم) বিশেষভাবে নির্দেশ দিয়েছেন যে, হজ্জের সময় এগুলো ব্যবহার করা যাবে না। এথেকে আরো বুঝা যায় যে, হজ্জের সময় ছাড়া অন্য সময় নারীরা এগুলো ব্যবহার করবেন।
.
👉 ৩. মা আয়িশাহ(রাদিয়াল্লাহু আনহা) বলেছেনঃ “নারীর জন্য মুখমণ্ডলসহ পুরো দেহই আবৃত রাখা ফরয।...কারন ফিতনার ভয়েই নারীর দেহ আবৃত করার বিধান দেওয়া হয়েছে। আর নারীর মূল সৌন্দর্যই তো তার মুখে। দেহের অন্যান্য অঙ্গের চেয়ে মুখ দেখলে ফিতনার ভয় সবচেয়ে বেশী। এজন্য মুখমণ্ডল আবৃত করা ফরয, শুধু প্রয়োজনের জন্য চক্ষু উন্মুক্ত রাখতে পারবে।”[10]
.
👉 ৪. উম্মুল মুমিনীন আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) রাসুলুল্লাহ (صلی الله علیه وسلم) -এর সাথে তাঁর হজ্বের বিবরণে বলেছেন, ‘ইহরামের কারণে তারা নেকাব খোলা রাখতেন, কিন্তু যখন পুরুষেরা নিকট দিয়ে অতিক্রম করত তখন তারা মুখমন্ডল আবৃত করে ফেলতেন। তারা চলে যাওয়ার পর নেকাব তুলে ফেলতেন।’[11]
.
মা আয়িশাহ এর নিজের আমলের পাশাপাশি অন্যান্য নারীদের আমল সম্পর্কেও এই হাদীসটিতে তথ্য পাওয়া যায়। উল্লেখ্য যে, মা আয়িশাহ হলেন মু’মীনগনের ‘মা’, সাহাবীগনের সাথে রাসুলুল্লাহ (صلی الله علیه وسلم) – এর স্ত্রীদের বিবাহ হারাম ছিল, তা সত্ত্বেও উম্মুল মু’মীনিনগন পুরুষ সাহাবাদের সামনে নিকাব পরিধান করতেন। তাহলে যাদের সাথে বিবাহ সম্পর্ক জায়েয তাদের সামনে নিকাব খোলার অবকাশ কোথায়?
.
👉 ৫. আসমা বিনতে আবু বকর (রাদিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, আমরা পুরুষদের সামনে মুখমন্ডল আবৃত রাখতাম।[12]
.
👉 ৬. ফাতিমা বিনতুল মুনযির (রাদিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, আমরা আসমা বিনতে আবু বকর (রাদিয়াল্লাহু আনহা)-এর সাথে ইহরাম অবস্থায় থাকাকালে আমাদের মুখমন্ডল ঢেকে রাখতাম।[13]
.
👉 ৭. আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) ইফ্কের দীর্ঘ হাদীসে বলেছেন-‘আমি আমার স্থানে বসে ছিলাম। একসময় আমি ঘুমিয়ে পড়ি। সফওয়ান ইবনে মুয়াত্তাল আসসুলামী ছিল বাহিনীর পিছনে। সে যখন এখানে পৌঁছল তখন একজন ঘুমন্ত মানুষের আকৃতি দেখতে পেল। এরপর সে আমার নিকট এলে আমাকে চিনে ফেলল। কারণ পর্দা বিধান অবতীর্ণ হওয়ার আগে সে আমাকে দেখেছিল। তখন সে ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন বলে ওঠে, যার দরুণ আমি ঘুম থেকে জেগে উঠি এবং ওড়না দিয়ে নিজেকে আবৃত করে ফেলি। অন্য রেওয়ায়েতে আছে, ‘আমি ওড়না দিয়ে আমার চেহারা ঢেকে ফেলি।’[14]
.
👉 পর্দার আয়াত নাযিলের পর নারী সাহাবীগন হতে গাইরে মাহরাম পুরুষদের সামনে তাদের মুখমণ্ডল অনাবৃত রাখার কোনো নজির গ্রহণযোগ্য সনদে পাওয়া যায় না।
.
👉 শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালীহ আল-উসাইমীন(রহিমাহুল্লাহ) বলেছেনঃ “...(নারীদের)গলা আবৃত করার নির্দেশ দ্বারা চেহারা আবৃত করার নির্দেশ প্রমানিত হয়। কেননা, যখন গলা এবং বক্ষ পর্দার আওতাধীন, তাহলে মুখমণ্ডল পর্দার অন্তর্ভুক্ত হওয়া অধিক যুক্তিযোগ্য।
কারণ, নারীর মুখমণ্ডল তার যাবতীয় রূপ এবং সৃষ্টিগত সৌন্দর্যের মূল উৎস ও আকর্ষণ। এই কারনেই একজন নারীর সমস্ত দেহ অপেক্ষায় তার মুখমণ্ডল দেখলে নৈতিক বিপর্যয় ঘটার আশংকা বেশী থাকে। তাছাড়া লোক সমাজে নারীর সৌন্দর্য তার চেহারার সৌন্দর্যের উপরেই নির্ভর করে, অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের প্রতি মানুষ তেমন খেয়াল করে না। আলোচনার সময় যদি কেউ বলে, অমুক মহিলা রূপবতী-সুন্দরী, তখন শ্রোতা বিনা দ্বিধায় সে মহিলার চেহারার সৌন্দর্যকেই বুঝে নেয়।
এরপর একটু চিন্তা করলে উপলব্ধি করা যাবে যে, প্রজ্ঞা ভিত্তিক ইসলামী শারী’আহ (নারীর)গলা ও বক্ষদেশকে পর্দার অন্তর্ভুক্ত করে, মুখমণ্ডলের ন্যায় ফিতনাহ ও বিপর্যয়ের উৎসকে কেমন করে পর্দা বহির্ভূত করে খোলা রাখার অনুমতি দিতে পারে?”[15]
.
👉 সবশেষে একটি কথা না বললেই নয়, মুসলিম উম্মাহ-এর প্রায় সকল আলিমগন একমত যে, নারীদের ‘পায়ের পাতা’ ঢেকে রাখা ফরয বা ওয়াজিব। তাহলে এটা কিভাবে হতে পারে যে, মহান আল্লাহ তা’আলা নারীদের পায়ের পাতা ঢেকে রাখার নির্দেশ দিচ্ছেন কিন্তু মুখমণ্ডল অনাবৃত রাখার অনুমতি দিয়েছেন? যেখানে পায়ের পাতা অপেক্ষা মুখমণ্ডল অনেক বেশী আকর্ষণীয়!!
.
আমরা মুজতাহীদ ইমামগনের ইজতিহাদী ভুলের কারনে তাদের দোষারোপ করি না, বরং এর জন্যও তারা সাওয়াব পাবেন, কিন্তু সুস্পষ্ট ভুল কোনো ইজতিহাদকে অনুসরনীয়ও মনে করি না। উল্লেখ্য যে, পূর্ববর্তী যেসকল আলিমগন, নারীদের মুখমণ্ডল খোলা বা অনাবৃত রাখার অনুমতি দিয়েছেন, তারাও ‘ফিতনাহ না হওয়াকে’ শর্ত করেছেন, ফিতনাহ এর আশংকা থাকলে প্রায় সকলের মতেই মুখমণ্ডল ঢেকে রাখা বাধ্যতামূলক। বর্তমানে দুনিয়ার যেই অবস্থা, কোনো নারী মুখমণ্ডল অনাবৃত রাখলে অবশ্যই ফিতনাহ হবে। ওয়াল্লাহু আ’লাম।
.
.
রেফারেন্সসমূহঃ
.
[1]. সূরাহ নূর, আয়াতঃ ৩১
[2]. মুসান্নাফে ইবন আবী শাইবাহ, ৩/৫৪৬
[3]. ইমাম ইবন কাছীর, তাফসীর, ৩/৩১২
[4]. সূরাহ আহযাব, আয়াতঃ ৫৯
[5]. ইমাম তাবারী, জামিউল বায়ান, ১৯/১৮১ ; ইমাম কুরতুবী, আল-জামি, ১৪/২৪৩ ; ইমাম সুয়ূতী, আল-ইতকান, ৪/২০৭
[6]. ইমাম তাবারী, জামিউল বায়ান, ১০/৩৩২ ; ইমাম ইবন কাছীর, তাফসীর, ৩/৮২৫
[7]. ইমাম আল-জাসসাস, আহকামুল কুর’আন, ৩/৩৭২
[8]. সুনানে তিরমিযী, ৩/৪৭৬ ; সহীহ ইবনু খুজাইমা, ৩/৯৩ ; সহীহ ইবন হিব্বান, ১২/৪১২-৪১৩ ; ইমাম হাইসামী, মাজমাউয যাওয়াইদ, ২/৩৫, ৪/৩১৪। হাদীসটির সনদ সহীহ।
[9]. সহীহ বুখারী, ২/৬৫৩
[10]. ইমাম সারাখসী, আল-মাবসূত, ১০/১৫২
[11]. মুসনাদে আহমদ ৬/৩০ ; সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ১৮৩৩ ; সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস : ১৭৫৭
[12]. ইমাম হাকিম, আল-মুসতাদরাক, ১/৪৫৪
[13]. ইমাম মালিক, আল-মুয়াত্তা, ১/৩২৮ ; ইমাম হাকিম, আল-মুসতাদরাক, ১/৪৫৪
[14]. সহীহ বুখারী, ৫/৩২০ ; সহীহ মুসলিম, হাদীস : ২৭৭০; সুনানে তিরমিযী, হাদীস : ৩১৭৯
[15]. শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালীহ আল-উসাইমীন, রিসালাতুল হিযাব, পৃঃ ৫-৬
.
©®Shaikh Mainuddin Ahmad
No comments