প্রো-একটিভ দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করতে ১০০ টি সূত্র
প্রো-একটিভ দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করতে ১০০ টি সূত্র
১. দৃষ্টিভঙ্গি বদলান জীবন বদলে যাবে।
২. দিনে কমপক্ষে ২০ বার বলুন- ‘আমি ভালো আছি’।
৩. প্রো-একটিভ হোন। প্রো-একটিভ মানুষের প্রতি অন্যেরা আকৃষ্ট হয়।
৪. রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।
৫. রাগান্বিত অবস্থায় কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন না।
৬. সাহসী হোন। মনে মনে ভয় থাকলেও সাহসের ভান করুন।
কেউই ভান ও সত্যিকার সাহসের মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না।
৭. পৃথিবী সাহসী মানুষের জন্যে।
তাই সবসময় মনে মনে বলুন- ‘আমি সাহসী। আমি নির্ভীক।’
৮. দুশ্চিন্তা ও উৎকণ্ঠা দিয়ে আজ পর্যন্ত কেউ নতুন কিছু সৃষ্টি করতে পারে নি।
প্রত্যয় ও সাহস দিয়েই মানুষ নতুন পৃথিবী আবিষ্কার করেছে।
৯. মানুষ যা ভাবতে পারে, যা বিশ্বাস করতে পারে, তা অর্জন করতে পারে।
১০. মুক্ত বিশ্বাস হচ্ছে সকল সাফল্য, সকল অর্জনের ভিত্তি।
বিশ্বাসই রোগ নিরাময় করে, মেধাকে বিকশিত করে,
যোগ্যতাকে কাজে লাগায়, দক্ষতা সৃষ্টি করে।
ব্যর্থতাকে সাফল্যে আর অশান্তিকে প্রশান্তিতে রূপান্তরিত করে।
১১. আপনার অতিচেতনার সাথে সংযোগ স্থাপন করার জন্যে
প্রয়োজন নীরব মুহূর্ত। প্রতিদিন হাজারো কাজের ফাঁকে
এই নীরব মুহূর্ত বের করে নিন।
১২. প্রকৃতির সাথে একাত্ম হোন।
প্রকৃতি দেহ, মন ও আত্মার মাঝে সবসময় ভারসাম্য এনে দেয়।
১৩. যার হারানোর কিছু নেই, তার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।
১৪. কুৎসা ও কান কথা থেকে দূরে থাকুন।
১৫. নিয়ত হচ্ছে মনের লাগাম। নিয়ত মনকে নিয়ন্ত্রণ করে, দেহকে সঠিক পথে
পরিচালিত করে, দেহ-মনে নতুন বাস্তবতার জন্ম দেয়।
১৬. ব্যর্থতার মাঝেই সুপ্ত আছে সাফল্যের বীজ।
১৭. অন্যের কাছ থেকে যে ব্যবহার প্রত্যাশা করেন
আগে নিজে সে আচরণ করুন।
১৮. নিজের ভুল স্বীকার করার মতো সাহসী হোন।
১৯. সকল ভয়ই মৃত্যুভয়ের প্রকাশ্য ছদ্মাবরণ।
পরিবর্তনকে ভয় পাই বলেই আমরা ভয় দ্বারা আক্রান্ত হই।
২০. কারো আশাকে নষ্ট করবেন না, হয়তো এ আশাই তার শেষ সম্বল।
২১. ভালো বক্তার চেয়ে ভালো শ্রোতা অন্যকে সহজে প্রভাবিত করে।
২২. সুযোগের সাথে জড়িত ঝুঁকি গ্রহণে সাহসী হোন।
২৩. সবাইকে আগে সালাম দিন।
২৪. যা করতে পারবেন না বা করবেন না, সে ব্যাপারে
বিনয়ের সাথে প্রথমেই ‘না’ বলুন।
২৫. ‘আমি এ বিষয়ে জানি না’- এ কথাটি বলতে কখনো ভয় পাবেন না।
২৬. ‘আমি দুঃখিত’ কথাটি সবসময় আন্তরিকতার সাথে উচ্চারণ করুন।
২৭. কান পেতে থাকুন। সুযোগ অনেক সময়ই দরজায় খুব আস্তে করে টোকা দেয়।
২৮. ‘সমস্যা’ শব্দটির পরিবর্তে ‘সম্ভাবনা’ শব্দটি বেশি ব্যবহার করুন।
২৯. যেকোনো সমস্যাকে বিপদ না ভেবে নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন।
৩০. দীর্ঘসূত্রিতা ও আলস্যকে প্রশ্রয় দেবেন না।
যখন যা করা প্রয়োজন, তখনই তা করুন।
৩১. মনোযোগ ও নিমগ্নতাই প্রতিটি কাজের একঘেয়েমি দূর করে।
কাজই হয়ে ওঠে তখন আনন্দের উৎস।
৩২. নিজের প্রতি পরিপূর্ণ মনোযোগ আপনাকে অনন্য করে তোলে।
নিজের প্রতি পরিপূর্ণ মনোযোগ দেয়ার উপায় হচ্ছে মেডিটেশন।
৩৩. বাস্তবতা আমাদের অন্তর্গত ধারণারই প্রতিফলন।
অন্তর্গত ধারণা বদলে গেলে বাস্তবতাও বদলে যায়।
৩৪. প্রতিটি বিষয়কে পুরোপুরি গ্রহণ করুন।
তাহলেই আপনি এ থেকে পরিপূর্ণ শিক্ষা নিতে পারবেন।
৩৫. দেহ হচ্ছে আত্মার বহিরাবরণ। দেহের সীমাবদ্ধতা আছে;
আত্মার কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। আত্মা হচ্ছে বিশুদ্ধ শক্তি।
মনোগত দৃষ্টিভঙ্গির উপরই এর প্রকাশিত রূপ নির্ভর করে।
৩৬. আমরা সবাই কিছু দৃশ্য বা ছবি কল্পনা করি। আমাদের সৃষ্ট কল্পনা বা
মনছবিতেই আমাদের প্রতিটি কোষ ক্রমান্বয়ে আস্থা স্থাপন করে।
৩৭. মনছবি মিসাইলের মতো লক্ষ্যভেদ করে।
৩৮. প্রশান্ত মনই শক্তির আসল ফল্গুধারা।
৩৯. প্রশান্ত মন নিরাময় প্রক্রিয়াকে বেগবান করে।
মনের সুখ দেহের অসুখকে সবসময় ভাসিয়ে নিয়ে যায়।
৪০. পৃথিবীতে মানুষই একমাত্র সৃষ্টি যে চিন্তা ও অনুভূতি দ্বারা তার
জৈবিক অবস্থা বদলাতে পারে।
৪১. ‘দেহ ও মনে আমি সম্পূর্ণ সুস্থ হতে পারি’- এ বিশ্বাসই
পরিপূর্ণ সুস্থতার জন্যে প্রথম প্রয়োজন।
৪২. সভ্যতার সবকিছু মানুষের সৃষ্টি। আপনিও মানুষ।
৪৩. নতুন উপলব্ধিই নতুন সমাধান দিতে পারে।
৪৪. জীবনের লক্ষ্যকে পরিষ্কার রাখুন। সবসময় বিশ্বাস করুন-
বড় কিছু করার জন্যে আপনি পৃথিবীতে এসেছেন।
বিশ্বাসের আলোকে কর্মপন্থা রচনা করুন। ঝর্নার গতিময়তায় কাজ করুন।
সাফল্য আপনার পদচুম্বন করবেই।
৪৫. মনে মনে সবসময় বলুন-
আমি এক অনন্য মানুষ। আমার আত্মিক ক্ষমতা অসীম।
সারা পৃথিবী আমার। যেখানে দরকার সেখানে যাবো।
যা প্রয়োজন তা-ই নেবো। যা চাই তা-ই পাবো।
জাতি ধর্ম বর্ণ গোত্র নির্বিশেষে মানুষের কল্যাণ করবো।
৪৬. উষ্ণ হৃদয় ও ঠান্ডা মস্তিষ্কের সম্মিলনেই সাধারণ মানুষ
অনন্য মানুষে রূপান্তরিত হয়।
৪৭. আপনি কসমিক ট্রাভেলার- মহাজাগতিক মুসাফির।
আপনার জন্ম নেই, মৃত্যু নেই। কিছু সময়ের জন্যে পৃথিবী পরিভ্রমণ
করছেন মাত্র। এই ভ্রমণ শেষে শুরু করবেন আরেক ভ্রমণ।
৪৮. ভ্রান্ত ধারণা ও সংস্কারের শৃঙ্খলমুক্তির পথ মেডিটেশন।
মেডিটেশন অন্তর্লোককে উদ্ভাসিত করে নতুন জ্ঞান ও উপলব্ধিতে আর
সংযুক্ত করে ‘অন্তরের আমি’র সাথে-
আপনার শক্তির মূল উৎসের সাথে-
সৃষ্টি করে মুক্ত বিশ্বাস।
৪৯. ভ্রান্ত ধারণা ও সংস্কারের শৃঙ্খল ভেঙে
মুক্ত বিশ্বাসে উপনীত হওয়াটাই হচ্ছে মানুষের আসল স্বাধীনতা।
৫০. সৎসঙ্ঘ সবসময় আপনার আত্মবিশ্বাসে সহায়ক।
সৎসঙ্ঘ এক আত্মিক বন্ধন যা সীমাহীন প্রশান্তি ও পরিতৃপ্তি প্রদান করে।
সৎসঙ্ঘ সবসময়ই প্রেরণার উৎসে রূপান্তরিত হয়।
৫১. সৎসঙ্ঘে সঙ্ঘবদ্ধ হোন। অসংগঠিত সত্য শক্তিহীন।
সঙ্ঘবদ্ধতাই সত্যে শক্তি সঞ্চার করে।
অসত্যের ওপর সত্যকে বিজয়ী করে।
৫২. বিশ্বাস শৃঙ্খল মুক্ত করে। আর গোঁড়ামি শৃঙ্খলিত করে।
৫৩. গোঁড়ামি বিশ্বাসের প্রবহমান ঝর্নাকে বদ্ধ ডোবায় পরিণত করে।
৫৪. শৃঙ্খলাই শৃঙ্খলমুক্তির পথ।
৫৫. বাস্তবতা নির্মাণের শক্তি আমাদের সবার মধ্যেই রয়েছে।
বিশাল সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও আমরা এ বিশালতাকে সীমিত করে ফেলি।
৫৬. সকল ভ্রান্ত ও ক্ষতিকর তথ্য ধারণা সংস্কার ও বিশ্বাসের নামই অবিদ্যা।
আর এ অবিদ্যাই মানবজীবনের অশান্তির মূল কারণ।
৫৭. মনছবি হলো চাওয়া ও চাওয়ার প্রক্রিয়ায়
স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হয়ে যাওয়া।
৫৮. বাধা পেয়ে যে ফিরে আসে তার সব শেষ হয়ে যায়।
একজন মানুষ প্রথম পরাজিত হয় তার নিজের কাছে।
৫৯. আত্মবিকাশের অধিকার কেউ কাউকে দেয় না।
তা আদায় করে নিতে হয়।
৬০. ভ্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গি সমস্যাকে সংকটে রূপান্তরিত করে।
আর সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি সমস্যাকে পরিণত করে নতুন সম্ভাবনায়।
৬১. বিনাশ্রমে অর্থলাভের প্রতিশ্রুতি দেয়া প্রতারকদের একটি সাধারণ টোপ।
৬২. সর্বাবস্থায় শোকরগোজার থাকুন।
কারণ আপনি যত খারাপ অবস্থায়ই থাকুন না কেন,
জেনে রাখুন- আপনার চেয়েও খারাপ অবস্থায় কেউ আছে।
৬৩. আজন্ম লালিত পরিবেশ সবসময় নতুন কিছু করতে বাধা দেয়।
বুদ্ধিমানরা সবসময় আগে শুরু করে, বোকারা শুরু করে দেরিতে।
৬৪. মুক্তির পথে অন্তরায় হলো অনিশ্চয়তাবোধ এবং
ঝুঁকি নেয়ার সাহসের অভাব।
৬৫. বস্ত্তর সীমাবদ্ধতা হলো- তা পাওয়ার আগ পর্যন্ত অস্থিরতা কাজ করে।
কিন্তু পাওয়া হয়ে গেলেই তা তৃপ্তি দেয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
৬৬. কোনো পরাজয়ই ব্যর্থতা নয়, যদি সে পরাজয়
মানসিকভাবে আপনাকে পরাজিত করতে না পারে।
৬৭. সময় ও কাজের যোগফলই জীবন।
সে মানুষই সফল, যে পরিকল্পিতভাবে সময়কে কাজে লাগায়।
৬৮. সময়কে নিয়ন্ত্রণে রাখুন, অনেক কিছুই আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
৬৯. প্রয়োজন আর অভাববোধ এক নয়। অভাববোধ হলো
প্রয়োজন মেটার পরও আরো বেশি পাওয়ার জন্যে অস্থিরতা।
৭০. আত্মিক সম্পর্ককে গুরুত্ব দিন।
আত্মিক সম্পর্ক ভালো কাজে অনুপ্রাণিত করে।
৭১. মানুষ যখনই সীমালঙ্ঘন করেছে- মন্দ কাজে, এমনকি ভালো কাজেও-
তখনই তার জীবনে বিপর্যয় এসেছে।
৭২. কর্ম ছাড়া প্রার্থনা কবুল হয় না।
৭৩. সবলের অহম প্রকাশ পায় শক্তির মদমত্ততায়।
আর দুর্বলের অহম প্রকাশ পায় ঘৃণায়।
৭৪. জৈবিক আমিত্ব বিপন্নবোধ করলেই আমরা দুর্ব্যবহার করি।
দুর্ব্যবহার আমাদের পশু সত্তার স্বরূপ প্রকাশ করে।
৭৫. চাওয়া যখন মাত্রা ছাড়িয়ে যায় তখন সেটা আসক্তি।
দুঃখের প্রধান কারণ এই আসক্তি।
৭৬. ক্ষোভ হচ্ছে এমন এক বিষ যা আপনি নিজে পান করছেন
আর ভাবছেন মারা যাবে আপনার প্রতিপক্ষ।
৭৭. আত্মবিশ্বাস এবং অহংকারের মধ্যে পার্থক্য হলো-
আত্মবিশ্বাসের ভিত্তি আত্মজ্ঞান আর অহংকারের ভিত্তি জৈবিক চেতনা।
৭৮. প্রতি মুহূর্তের হাজারটি বিকল্প কর্মপন্থার মধ্য থেকে
সর্বোত্তমটি বেছে নেয়ার স্বতঃস্ফূর্ত ক্ষমতাই প্রজ্ঞা।
৭৯. মনের অতিচেতন স্তর মহাবিশ্বের সকল জ্ঞানভান্ডারের সাথে সরাসরি সংযুক্ত।
আত্মনিমগ্ন অবস্থায়ই অতিচেতন স্তর থেকে
জ্ঞান ও উপলব্ধি সচেতন স্তরে প্রবেশ করে।
৮০. দিনে বা রাতে, প্রকাশ্যে বা গোপনে, সচ্ছল বা অসচ্ছল অবস্থায়
নিয়মিত দান স্রষ্টার রহমত আনে।
তাই প্রশান্তি প্রাচুর্য ও সমস্যামুক্তির জন্যে দান করুন।
৮১. দক্ষতা ছাড়া সততা শক্তিহীন।
৮২. আন্তরিক প্রার্থনায় প্রার্থনা, প্রার্থনাকারী ও প্রার্থনা কবুলকারী একাকার হয়ে যান।
৮৩. জানাকে মানায় রূপান্তর করতে না পারলে সে জানা অর্থহীন।
৮৪. প্রতিযোগীর যেকোনো বক্তব্য বা সমালোচনাকে মূল্যায়ন করুন। সে-ই বিজয়ী হয়, যে প্রতিপক্ষের কৌশল সম্বন্ধে সম্যক জ্ঞান রাখে।
৮৫. পথে নামলে পথই পথ দেখায়।
৮৬. প্রতিপক্ষের সাথে সংলাপের পথকে কখনো বন্ধ করবেন না। কারণ বিশ্বাস
নিয়ে মোকাবেলা করলে পৃথিবীর কোনো প্রতিপক্ষই অজেয় নয়।
৮৭. আপনার পরিচিত বলয়ের ঈর্ষাকারী ও পরচর্চাকারীদের সাথে
মানসিক সম্পর্ক ছেদ করুন।
তাহলেই তারা আর আপনার প্রশান্তি নষ্টের কারণ হবে না।
৮৮. কাম শৃঙ্খলিত করে। আর প্রেম জীবনকে শৃঙ্খল মুক্ত করে।
৮৯. সংশয় হলো বিশ্বাস ও অবিশ্বাসের মধ্যবর্তী অবস্থান।
বিশ্বাস থেকে বিচ্যুতির প্রথম ধাপই হলো সংশয়।
৯০. যে সম্পর্ককে ছেদ করা যায় না, সে সম্পর্কের মাঝে দেয়াল রচনা
করবেন না। সেখানে মমতার বন্ধন তৈরি করুন।
৯১. নতুন বন্ধুত্ব করুন। কিন্তু পুরনো বন্ধুত্বকেও গুরুত্ব দিন।
৯২. মুক্ত বিশ্বাস থেকেই শুরু হয় মানবিকতার উত্থানপর্ব।
মুক্ত বিশ্বাস প্রতিটি কাজে চিত্তকে করে একাত্ম। আর কাজের সাথে
একাত্ম হতে পারলেই প্রতিটি কাজ হয়ে ওঠে আনন্দের উৎস।
৯৩. রাগ ও অভিমান করে বোকা ও দুর্বলরা।
বুদ্ধিমানরা কৌশলে পরিস্থিতি বদলে দেয়।
৯৪. সামাজিক মুখোশ নয়, অন্তর্গত শক্তিই হচ্ছে ব্যক্তিত্ব।
৯৫. অন্যকে সে-ই অনুপ্রাণিত করতে পারে
যে অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয় না।
৯৬. নিজের পরিবর্তন না এনে আমরা অন্যের পরিবর্তন দেখতে চাই।
তাই আমাদের সত্যিকার পরিবর্তন আসে না।
৯৭. মানুষ যখন অবৈজ্ঞানিক ও প্রকৃতি-বিরুদ্ধ জীবন যাপন করেছে
তখনই তার দুঃখ ও দুর্ভোগ এসেছে।
৯৮.ভয়ের কোনো বাস্তব ভিত্তি নেই।
এর উৎস হচ্ছে অতীত আর নির্মম শিকার হচ্ছে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ।
৯৯. আহাম্মক বিশ্রাম খোঁজে। বুদ্ধিমান খোঁজে শুধু কাজ।
১০০. সত্যিকার যোদ্ধা সে-ই, যে জানে কখন অস্ত্র সংবরণ করতে হয়।
কৃতজ্ঞতা: কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন
No comments